খালেদার ইফতারে এরশাদের বিদিশা

ঢাকা: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ইফতারে দলটির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের বাইরে অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেতাদের তেমন দেখা না মিললেও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের প্রাক্তন স্ত্রী বিদিশা সিদ্দীক উপস্থিত হয়েছেন। ইফতারের ঠিক আধঘণ্টা আগে তিনি সেখানে উপস্থিত হন।

রাজধানীর বারিধারায় বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার ‘নবরাত্রি’তে শনিবার রাজনীতিবিদদের সম্মানে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন বিএনপি নেত্রী। ইফতারের ১০ মিনিট আগে তিনি সেখানে উপস্থিত হন।

২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে জোটের শরিক দল বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া প্রমুখ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব এম এম আমিনুর রহমানও ইফতার মাহফিলে অংশ নেন।

অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের মধ্যে ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান, সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফাত, ওলামা দলের সভাপতি হাফেজ আব্দুল মালেক, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নেছারুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি নেতৃত্বধীন ২০ দলীয় জোটের বাইরে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার বীর প্রতীক উপস্থিত ছিলেন।

ইফতার মাহফিলের মঞ্চে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দলের বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, তরিকুল ইসলাম, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাহবুবুর রহমান, নজরুল ইসলাম খান, আ স ম হান্নাম শাহ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ২০ দলীয় জোটের নেতাদের মধ্যে জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, এলডিপির সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল অলি আহমেদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতীক, ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মাওলানা আবদুর রশীদ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সভাপতি প্রধান শফিউল আলম প্রধান, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী) চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি এইচ এম কামরুজ্জামান খান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মোর্ত্তুজা, পিপলস লীগের সভাপতি গরীবে নেওয়াজ, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান আবু তাহের চৌধুরী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা মুফতি ওয়াক্কাস, সাম্যবাদী দলের মহাসচিব কমরেড সাঈদ আহমেদ, ডেমোক্রেটিক লীগের (ডিএল) মহাসচিব সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি ছিলেন।