ভারতীয় গরু যখন বিষাক্ত!

ডেস্ক: বাংলাদেশে চিকুনগুনিয়া নামক এক ভয়ানক রোগ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। চিকুনগুনিয়া মশাবাহিত ক্রনিক রোগ। যা দীর্ঘদিন  গিটের ব্যাথায় ভোগাবে।  অতি সম্প্রতি আরো খবর এসেছে, বাংলাদেশে নতুন করে ৭টি রোগ প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু যে প্রশ্নের জবাব মিলেনি আজো তা হচ্ছে- হঠাৎ করে কেন এত নতুন নতুন রোগ বাংলাদেশে কিভাবে আসছে? এটা কি আগ্রাসন নাকি প্রাদুর্ভাব?

ভারতীয় গরুতে ক্রনিক রোগের ভাইরাস পুশ করে দেয়া হয় বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বেশ লেখালিখ হচ্ছে। উল্লেখযোগ্য সূত্র হিবে পাওয়া যায় এ সম্পর্কিত ২০১৬ সালে বাবু লাল সরকার নামক এক ভারতী’র ফেসবুক স্ট্যাটাস। ভারতের বেঞ্চেন ফার্মায় কর্মরত বাবুল লাল তার স্ট্যাটাসে লিখেছে- “আরে …বাচ্চা বাংলাদেশিরা আমরা বা রাজনাথ সিংরা যে গরু পাঠাচ্ছি, তাদের প্রত্যকটাকে বিভিন্ন ক্রানিক রোগের জিবানু ইনজেকশন করে দেওয়া হয়। ওই গরুর মাংস খাবি আর ক্রনিক রোগে ভুগবি আর ভারতে এসে চিকিৎসা করাবি।
আমাদের লক্ষ্য : গরু বেচে পয়সা কামাবো আবার রোগের চিকিত্সা করেও পয়সা কামাবো । মানে ,,,,…. পোয়াও মারবো…. আবার ধো..র ভাড়াও নেব ।”

ক্রনিক রোগ মানে দীর্ঘমেয়াদী রোগ। চিকুনগুনিয়া কিন্তু ক্রোনিক রোগ, এতে দীর্ঘদিন জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথ্যা থাকে।
ক্রনিক রোগ এক ধরণের স্লো-পয়জনিং। একটা মানুষকে হঠাৎ করে নয়, ধিরে ধিরে ধূকে ধুকে মেরে ফেলা।

ভারতীয় গরুতে কি তবে এসব ক্রনিক রোগের জীবাণু-ই পুশ করা হচ্ছে! সন্দেহ থেকে সতর্ক থাকা উত্তম। তাই ভারতীয় গরু থেকে সাবধান থাকতে বলছেন চিকিৎসকরা এবং সচেতন মহল।