সেলিম ওসমান একটি চক্রান্তের শিকার- অধ্যক্ষ শিরিন বেগম

নারায়ণগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও সরকারি তোলারাম কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ড.শিরীন বেগম বলেছেন, শ্যামল কান্তি একটি ঘটনার শিকার ও সাংসদ সেলিম ওসমান একটি চক্রান্তের শিকার । আমি এই ঘটনার খবর পত্রিকায় দেখেছি সেদিন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ফারুক তার বোনকে ঔ স্কুলের প্রধান শিক্ষক করার জন্যই এই অবস্থা তৈরী করেছে, সেলিম ওসমানকে ডেকে নিয়ে গিয়ে তাকে এই ঘটনার সাথে জড়িয়ে দিয়েছেন। গনবিদ্যা স্কুলে এক ছাত্রীর নকল ধরার অপরাধে শিক্ষকের অত্যাচারে ছাত্রী মারা যান তার কোন প্রতিক্রিয়া নারায়ণগঞ্জের সুশীলরা জানাননি । কারন তা ওসমান পরিবারের সাথে ঘটনাটি সম্পৃক্ত না। আর তা ওসমান পরিবারের হাত ছিল না । যদি ওসমান পরিবারের কেউ থাকতো তা হলে তাকে নিয়ে তোলপার শুরু হয়ে যেত। যেহেতু পিয়ার সাত্তার লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন ওসমান পরিবারের একজন তাই একশ্রেনীর দালাল ও সুশীল নামের কুশীল গন তার বিরুদ্ধে উঠে পরে লেগেছে। জনাব সেলিম ওসমান নারায়ণগঞ্জের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করেন, কোন ক্ষমতার জন্য না । আমি সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীর যেন শাস্তির ব্যবস্থা করেন।

সোমবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া শহীদ মিনারের সামনে সাংসদ সেলিম ওসমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে ‌‍”সচেতন নারী সমাজ” এর ব্যানারে  মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ইসরাত জাহান স্মৃতির সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহিদ বাদল, নারায়ণগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও সরকারি তোলারাম কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ড.শিরীন বেগম, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা মনির প্রমূখ।